
এক পাল ক্ষুধার্ত অ্যালিয়েন থেকে বাঁচতে ফার্ম হাউজে লুকিয়ে থাকা পরিবারের গল্প নিয়ে এই সিনেমা। একটি শান্ত স্থান কিভাবে ভয়ঙ্কর অশান্ত হয়ে উঠে প্রাণঘাতী এলিয়েনদের দ্বারা । চিত্রনাট্যকার ও পরিচালক মাইকেল সারনোস্কি এক সাক্ষাৎকারে বলেন, “দানব নিয়ে সিনেমা হয়, ভৌতিক সিনেমা হয়, কিন্তু মানুষের এমন কিছু গল্প আছে যেখানে তারা এসবের মুখোমুখি হচ্ছে বটে কিন্তু তারা নিজেরাও জানে না কী করে সবকিছু সামলাবে। আমি ঠিক এটাই দেখাতে চেয়েছি আমার মতো করে।”এই ছবিটি আন্তর্জাতিকভাবে মুক্তি পাবে ২৮ জুন। একই দিনে বাংলাদেশের স্টার সিনেপ্লেক্সে মুক্তি পাবে কাঙ্খিত এই ছবি। অভিনয়ে: লুপিতা নিয়ংয়ো, জোসেফ কুইন, অ্যালেক্স উলফ । এ দশকের অন্যতম হরর ফ্র্যাঞ্চাইজের প্রিক্যুয়েল হতে যাচ্ছে এটি । ‘আ কোয়ায়েট প্লেস’ সিরিজের তৃতীয় সিনেমাটিতে পৃথিবীতে এলিয়েন আক্রমণের প্রথম দিন দেখতে পাবেন দর্শক । আগের দুই সিনেমার বদলে এবার সম্পূর্ণ নতুন চরিত্র দেখা যাবে আ কোয়ায়েট প্লেস: ডে ওয়ান-এ ।
ধেয়ে আসছে ভয়ানক খুনী, তার হাত থেকে বাঁচার জন্য দম বন্ধ করে লুকিয়ে আছে ভিক্টিম। হরর মুভিতে এরকম দৃশ্য প্রায়ই দেখা যায়। ‘হ্যালোউইন’-এ মাইকেল মেয়ার্সের হাত থেকে জেমি লি কার্টিসের লুকিয়ে থাকা কিংবা ‘দ্য সাইলেন্স অফ দ্য ল্যাম্বস’- এ সিরিয়াল কিলারের বেজমেন্টে জোডি ফস্টারের পা টিপে চলার দৃশ্যগুলো এখন আইকনিক। কিন্তু কেবল পীড়াদায়ক নিঃশব্দতার সাসপেন্সকে পুঁজি করে পুরো একটি সিনেমা বানিয়ে ফেলা চ্যালেঞ্জিং ব্যাপারই বটে। আর এই চ্যালেঞ্জটাই নিয়েছেন নির্মাতা জন ক্রাসিনস্কি। তার হাত ধরেই শুরু হয় ‘আ কোয়াইট প্লেস’ সিরিজ। চ্যালেঞ্জটা ভালোভাবেই উৎরে গেছেন সারনোস্কি। পরপর দু’টি ছবিই দর্শকদের আকৃষ্ট করেছে।