সোমবার, জানুয়ারি ১৩Dedicate To Right News
Shadow

ভাড়ার টাকায় জমি ও বাংলোবাড়ির মালিকানার সুযোগ করে দিতে যাত্রা শুরু করলো ‘বাংলা বসতি’

Spread the love

ঢাকার আমিনবাজারে ও প্রস্তাবিত ঢাকা-হেমায়েতপুর মেট্রোরেল লাইনের পাশেই গড়ে তোলা হচ্ছে দেশের প্রথম টেকসই জীবনযাপনের সুবিধা নিয়ে আধুনিক টাউনশিপ ‘বাংলা বসতি’। ৩০% ডাউন-পেমেন্টের টাকা পরিশোধের মাধ্যমেই গ্রাহকদের সাফ-কবলা দলিলের মাধ্যমে জমির মালিকানা বুঝিয়ে দেয়া ও পরবর্তী ৫ বছরে গড়পড়তা বাড়িভাড়ার সমমানের কিস্তি পরিশোধের মাধ্যমেই নান্দনিক ডিজাইনের ডুপ্লেক্স/ট্রিপ্লেক্স বাড়ি নির্মাণের সুযোগ নিয়ে যাত্রা আরম্ভ করলো ‘বাংলা বসতি’। ঢাকার প্যান প্যাসিফিক সোনারগাঁও হোটেলে এক আড়ম্বরপূর্ণ আয়োজনের মধ্য দিয়ে এই প্রকল্পের বিক্রয় কার্যক্রমের উদ্বোধনে প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন সমাজ কল্যাণ মন্ত্রণালয় ও নারী ও শিশু বিষয়ক মন্ত্রণালয়ের  মাননীয় উপদেষ্টা শারমিন মুর্শিদ এবং বাংলা বসতি’-এর চেয়ারম্যান ও সিইও মোঃ সালাহ উদ্দিন, জনপ্রিয় চিত্রনায়িকা বিদ্যা সিনহা মিম এবং অপু বিশ্বাস।

রাজধানী ঢাকায় পরিবেশবান্ধব স্থাপত্যে ও নির্মল পরিবেশে জমি ও বাড়ির মালিকানাসহ একটি স্থায়ী ঠিকানা গড়ে দেবার প্রয়াসে যাত্রা শুরু করলো দেশের প্রথম টেকসই জীবনযাপনের সুবিধাদহ আধুনিক টাউনশিপ ‘বাংলা বসতি’। প্রবাসী ও তরুণ পেশাজীবীদের প্রায় বাড়িভাড়ার সমানুপাতিক কিস্তিতে মাত্র ৫ বছরের নিজস্ব জমি ও বাড়ি নির্মাণের সকল সুবিধা দেবার প্রয়াসেই গড়ে তোলা হচ্ছে এই টাউনশিপ। একটি বাড়ি কেবল স্থাপনা হিসেবেই নয়, একটি পরিবেশসম্মত স্থাপত্যশৈলী ও সমমনা প্রতিবেশীদের সমন্বয়ে অনন্য একটি কমিউনিটি গড়ে তোলাই এই প্রকল্পের অন্যতম উদ্দেশ্য বলে জানান এর উদ্যোক্তারা। সুযোগ-সুবিধার ধরণ ভেবে ৩ ধরণের আবাসন থাকছে এই প্রকল্পে।

‘বাংলা বসতি’ এর স্বপ্নদ্রষ্টা প্রতিষ্ঠানটির চেয়ারম্যান ও সিইও মোঃ সালাহ উদ্দিন বলেন, “ঢাকায় একটি স্থায়ী ঠিকানা গড়ে নেবার স্বপ্ন প্রায় সবারই থাকে, সেই স্বপ্নের সাথে পরিবেশ সচেতনতা ও একটি উপযুক্ত কমিউনিটির চাহিদাটিও বিদ্যমান বর্তমান গ্রাহকদের কাছে। বিশেষ করে প্রবাসীদের জন্যে নিষ্কণ্টক জমিতে বিনিয়োগ করার সুযোগ ও নিজেরাই উদ্যোগী হয়ে বাড়ি নির্মাণের কাজটি বেশ চ্যালেঞ্জিং। গ্রাহকের এই দিকগুলো বিবেচনায় নিয়েই যাত্রা শুরু করে ‘বাংলা বসতি’। বিশেষ করে বায়নার অর্থ পরিশোধ করেই জমির মালিকানা দলিল বুঝে পাওয়া এবং পরবর্তী ৫ বছরে এমন একটি কিস্তিমূল্য আমরা নির্ধারণ করি, যা গড়পড়তা বাড়িভাড়ার সমান। ফলে খুব বেশি আর্থিক চাপ গ্রহণ না করেই নির্দিষ্ট সময়ের মাধ্যমে বাড়ি নির্মাণের সুযোগ করে দিতে কাজ করবে বাংলা বসতি।“

প্রথান অতিথির বক্তব্যে সমাজ কল্যাণ মন্ত্রণালয় ও নারী ও শিশু বিষয়ক মন্ত্রণালয়ের  মাননীয় উপদেষ্টা শারমিন মুর্শিদ বলেন, “পরিবেশসম্মত আবাসন কেবল প্রকৃতির কল্যাণ সাধনেই নয়, আমাদের স্বাস্থ্যকর শারিরিক ও মানসিক বিকাশেও সহায়ক। একটি মাস্টাপ্ল্যানের আওতায় পুরো কমিউনিটি গড়ে উঠছে বলে একটি অনন্য সাধারণ সামাজিক প্রতিবেশও গড়ে উঠতে পারে এই প্রকল্পে যা আমাদের আগামী প্রজন্মের বেড়ে উঠায় দারুণ ভূমিকা পালন করবে।‘

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *