রসালো ফলের ন্যায় দহনকালের সীমারেখা
অসমাপ্ত সংগীতের আদিম পুরাণে ধ্যানরত
শৈল্পিক বয়ানে লেখা খোলা চোখে যায় না তো দেখা
সহস্র সাধক আজ অনুমান বিন্দুতে আহতঢেউফল মিলনের ত্রিবেণী পরেছে মধুরাতে
ত্রিফলার নির্যাসেও আরোগ্য রচনা হতে পারে
তাম্রলিপি থেকে যদি অনুসন্ধানী আকল হাতে
উদ্ধার হয় কখনো তিয়াসাযুক্ত মরুমিনারেথানকুনি রস যদি জীবনের গতি খুঁজে ফেরে
ত্রিশূলে বাড়ায় জানি রক্তের সমূহ গতিকলা
দরোজার খিল ভেঙে সহসাই বলে উঠি কে রে?
তরঙ্গের মহিমায় চাইলেও যায় না তো চলাত্রিপদী পাঠের কালে শোষকের তিরোধান হলে
তপোবন জেগে ওঠে, পড়ে থাকে অসমাপ্ত সোলেনামা
শালবনে অনায়াসে অবিরাম বহ্নিশিখা জ্বলে
পাহাড়ের গুহা থেকে ভেসে আসে দারুণ দামামা।
মহসিন আহমেদ: গীতিকার, বাংলাদেশ বেতার ও টেলিভিশন