শুক্রবার, এপ্রিল ১৯Dedicate To Right News
Shadow

উপ-সম্পাদকীয়

সারা পৃথিবীই শিশুদের জন্য নিরাপদ হয়ে উঠুক

সারা পৃথিবীই শিশুদের জন্য নিরাপদ হয়ে উঠুক

উপ-সম্পাদকীয়, শিরোনাম
জুনাইদ আহমেদ পলক এমপি ১৯৬৪ সাল। সময়টা ছিল লড়াই আর যুদ্ধের উত্তেজনায় মুখর। তৎকালীন পূর্ব পাকিস্তানে ঘটে চলেছে ঐতিহাসিক ও রাজনৈতিক গুরুত্বপূর্ণ ঘটনা। ওই সময় সমগ্র পাকিস্তানজুড়ে প্রেসিডেন্ট নির্বাচনের ডামাডোল। একদিকে প্রেসিডেন্ট আইয়ুব খান, অন্যদিকে সম্মিলিত বিরোধীদলের প্রার্থী কায়দে আজম মুহম্মদ আলী জিন্নাহর বোন ফাতেমা জিন্নাহ। অনিশ্চয়তা আর অন্ধকারের মাঝেও এ অঞ্চলের মানুষ স্বাধীনতার স্বপ্ন দেখছে। যিনি এই স্বপ্নের বাস্তবায়ন ঘটিয়ে বাঙালি জাতিকে এনে দেবেন মুক্তির স্বাদ বাঙালির সেই অবিসংবাদিত নেতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের ঘর আলো করে জন্ম নিল এক ছোট্ট দেবশিশু। ১৯৬৪ সালের ১৮ অক্টোবর ধানমন্ডির ৩২ নম্বর সড়কে বঙ্গবন্ধুর ঐতিহাসিক বাড়িতে শেখ রাসেলের জন্ম। রাসেলের যেদিন জন্ম হয় বঙ্গবন্ধু সেদিন ফাতেমা জিন্নাহর পক্ষে প্রচারণায় অংশগ্রহণের জন্য চট্টগ্রামে অবস্থান করছিলেন। জন্মের সময় বাবা কাছে ন...
বিশ্ব বসতি দিবস-২০২১: সবার জন্য পরিকল্পিত আবাসন গড়ার লক্ষ‍্যে কাজ করছে এইচবিআরআই

বিশ্ব বসতি দিবস-২০২১: সবার জন্য পরিকল্পিত আবাসন গড়ার লক্ষ‍্যে কাজ করছে এইচবিআরআই

উপ-সম্পাদকীয়, শিরোনাম
মো. আশরাফুল আলম মহাপরিচালক, এইচবিআরআই আমাদের অন্যতম লক্ষ্য হচ্ছে বাসযোগ্য, পরিবেশসম্মত আধুনিক আবাসন ব্যবস্থা নিশ্চিত করা। ঢাকা শহর থেকে গ্রাম পর্যায়ে এবং ‘আমার গ্রাম-আমার শহর’ ধারণাকে কার্যকর করে নাগরিক সুবিধা সব মানুষের কাছে পৌঁছে দেয়ার জন্য কাজ করছে সরকার। সারা বিশ্বকে বাসযোগ্য, পরিবেশসম্মত ও সমৃদ্ধ আধুনিক বিশ্বে পরিণত করার যে বিশ্বব্যাপী পরিকল্পনা, এর রোল মডেল বাংলাদেশ। এ রোল মডেল হিসেবে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা সুপরিকল্পিতভাবে বিশ্ব বসতি দিবস পালনের নির্দেশনা দিয়েছেন। আমরা চাই সব মানুষ সম্মিলিতভাবে পরিকল্পিত আবাসন গড়ে তুলুক। সবার জন্য আবাসন নিশ্চিতকরণসহ বাসযোগ্য ও নিরাপদ আবাসস্থলের বিষয়ে জনসচেতনতা বৃদ্ধির লক্ষ্যে ১৯৮৬ সাল থেকে বিশ্বে অক্টোবরের প্রথম সোমবার জাতিসংঘ ঘোষিত বিশ্ব বসতি দিবস উদযাপিত হয়ে আসছে। ‘নগর ও গ্রামের বৈষম্য দূরীকরণে জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের ...
ঘরে থাকা পণ্যের মেয়াদ আছে তো?

ঘরে থাকা পণ্যের মেয়াদ আছে তো?

উপ-সম্পাদকীয়, শিরোনাম
রেজাউর রহমান রিজভী যে কোন প্রোডাক্ট কেনার সময় আমরা প্রায়শঃই সেটার মেয়াদ দেখে নেই। অথচ সেটা যদি দীর্ঘমেয়াদে ব্যবহার করার মতো হয়, তবে পণ্যের মেয়াদ যে কবেই পার যায় সেটা অনেক সময়ই খেয়াল করি না। অথচ সব কিছুরই কিন্তু মেয়াদ আছে, হোক সেটা ঔষধ বা খাবার সামগ্রী। আসুন দেখা যাক ঘরে থাকা কি কি জিনিসের মেয়াদ দেখাটা জরুরী। ১. ঔষধ: অনেকেই বাসায় জ্বর, ঠান্ডা, মাথা ব্যথা, এসিডিটি সহ নানা রকমের অসুখের জন্য ঔষধ কিনে রাখেন। যাতে বিপদের সময় তাৎক্ষণিক ভাবে এগুলো হাতের কাছে পাওয়া যায়। ডাক্তারের প্রেসক্রিপশন ছাড়া যে দেশে ঔষধ কেনাটা মামুলী বিষয়, সে দেশের ঘরে ঘরে ঔষধের এমন স্টক থাকাটাই স্বাভাবিক। তবে সে সব ঔষধের মেয়াদ সব সময় আদৌ দেখে খাচ্ছেন কিনা সেটাও কিন্তু জরুরী। এছাড়া হাতের কাছে থাকা ফার্স্ট এইডের সামগ্রীগুলোরও মেয়াদ নিয়মিত চেক করুন। শরীরের কোথাও কেটে গেলে সাধারণ যে ব্যান্ডেড ব্যবহার করেন সেটারও কিন্তু...