বুধবার, জুলাই ৯Dedicate To Right News
Shadow

Day: জুলাই ২, ২০২৫

প্রাথমিক স্বাস্থ্য সেবা প্রদানে ডিএসসিসির সাথে পার্টনার এনজিও’র সমঝোতা স্মারক স্বাক্ষরিত ও নগর ভবনে ঢাকা ব্যাংকের বুথ উদ্বোধন

প্রাথমিক স্বাস্থ্য সেবা প্রদানে ডিএসসিসির সাথে পার্টনার এনজিও’র সমঝোতা স্মারক স্বাক্ষরিত ও নগর ভবনে ঢাকা ব্যাংকের বুথ উদ্বোধন

জাতীয়, শিরোনাম
নগর ভবনের প্রশাসক মহোদয়ের সভাকক্ষে নগরবাসীর প্রাথমিক স্বাস্থ্য সেবা অব্যাহত রাখতে ঢাকা দক্ষিণ সিটি কর্পোরেশনের মাননীয় প্রশাসক জনাব শাহজাহান মিয়ার সভাপতিত্বে ডিএসসিসির ও পার্টনার এনজিওর মধ্যে সমঝোতা স্মারক স্বাক্ষর অনুষ্ঠিত হয় এবং নিরবিচ্ছিন্ন লেনদেন সুবিধায় ঢাকা ব্যাংকের বুথ উদ্বোধন করা হয়। নগরবাসীর বিশেষত দরিদ্র জনগোষ্ঠীকে উন্নততর অত্যাবশ্যকীয় স্বাস্থ্যসেবা প্রদানের লক্ষ্যে "স্থানীয় সরকার (সিটি কর্পোরেশন) আইন, ২০০৯ এবং স্থানীয় সরকার (পৌরসভা) আইন, ২০০৯ অনুযায়ী সিটি কর্পোরেশন ও পৌরসভাসমূহে প্রাথমিক স্বাস্থ্যসেবা প্রদানের দায়িত্ব মোতাবেক ১৯৯৮ সাল থেকে স্থানীয় সরকার বিভাগের অধীনে আরবান প্রাইমারী হেলথ কেয়ার সার্ভিসেস ডেলিভারী প্রজেক্ট-২য় পর্যায় শীর্ষক প্রকল্পের আওতায় ঢাকা দক্ষিণ সিটি কর্পোরেশনে ৬ টি নগর মাতৃসদন, ৩১ টি প্রাথমিক স্বাস্থ্য সেবা কেন্দ্র ও ৩১৮ টি স্যাটেলাইট কেন্দ্র ও ১৪৩৬ জন জনব...
ফলের রাজ্য পার্বত্য চট্টগ্রাম

ফলের রাজ্য পার্বত্য চট্টগ্রাম

উপ-সম্পাদকীয়, শিরোনাম
মো. রেজুয়ান খান বাংলাদেশের তিন পার্বত্য জেলা খাগড়াছড়ি, রাঙ্গামাটি, বান্দরবান ফল উৎপাদনের জন্য এক অনুকূল প্রাকৃতিক পরিবেশ গড়ে উঠেছে। পার্বত্য চট্টগ্রামের উঁচু পাহাড়, টিলা এবং সমতল জমিতে বিভিন্ন প্রজাতির ফল জন্মায়। গ্রীষ্মকালীন মৌসুমে এই এলাকার সমতল ও উঁচু স্থানে আম, কাঁঠাল, পেঁপে, কলা এবং আনারসের ফলন হয়। সারাবছর মৌসুমি ফল উৎপাদনে পার্বত্য চট্টগ্রাম দেশের জন্য একটি গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে থাকে। এই অঞ্চলের স্থানীয় বাজারগুলো এখন মৌসুমি ফল বিক্রয়ের জন্য উপযোগী হয়ে উঠেছে। সবুজে ঘেরা পার্বত্য চট্টগ্রামে প্রায় এক লাখ হেক্টর জমিতে মৌসুমি ফলের বাগান গড়ে উঠেছে। এর মধ্যে কিছু ফল সারাবছর পাওয়া যায়। যার মধ্যে রসালো আম, মিষ্টি কাঁঠাল আর সুস্বাদু আনারসের প্রাচুর্য চোখে পড়ার মতো। শুধু তাই নয়, এই অঞ্চলের মাটি বিদেশি ফল উৎপাদনেও দারুণ উপযোগী। ম্যাংগোস্টিন, রাম্বুটান, রসকো (স্থানীয় ভাষায় তাইথা...
রাজধানীতে রঙিন পাহাড়ি ফল মেলা

রাজধানীতে রঙিন পাহাড়ি ফল মেলা

জাতীয়, শিরোনাম
রাজধানীতে রঙিন ফলফলাদি নিয়ে—পার্বত্য চট্টগ্রামের প্রকৃতি, মাটি ও জলবায়ুর সুরে গড়া ফল-ভবনের ঝাপি নিয়ে হাজির! রাজসভার মুকুটধারী– আম- স্নিগ্ধ রসের রাজা (আম নয় শুধু ফল, বরং এক ‘রসরাজ’) আনারস- মুকুটে মোড়ানো সিংহাসনরূপী সুষমা, যে ফলের চারিদিকে থাকবে ছড়ার একঝলক, মজার একটা পরিচিতি- আনারস নয় শুধু প্রাচীন জাদুকরী মিষ্ট ঘ্রাণ, পাহাড়ি ঝর্ণা-ছোঁয়া বাণী “আনারসের মুকুটে ঝরে দুপুরের রোদ, লংগান মুখ টিপে হাসে সন্ধ্যার আলোয়।” বিদেশ থেকে আগত পাহাড়ের মাটিতে খাপ খাওয়ানো অধিক ফলনশীল রাম্বুটান, ম্যাংগোস্টিন, লংগান, রসকো, চিন্দিরা নামক সুস্বাদু ফলের ঝুড়িও ভরা থাকবে এখানে। পার্বত্য চট্টগ্রামের পাহাড়ের নিরালায় বসা ফলসভার অলঙ্কার রূপক রাম্বুটান হবে হয়তো কোনো রাজকুমার, আর প্যাশন ফ্রুট গোপন দূতের মত চুপচাপ রাজনীতির রাজ্যে আসীন! যদি এক লাইনের মজার ছড়া এমন হয়- “রাম্বুটান ডাকে, ওহে প্যাশন ফ্রুট, পাহাড়ি হাসির দল পেয়েছে রঙি...
জুলাই বিপ্লবের শহিদরা দেশ ও জাতিকে মুক্তির পথ দেখিয়েছে- ধর্ম উপদেষ্টা

জুলাই বিপ্লবের শহিদরা দেশ ও জাতিকে মুক্তির পথ দেখিয়েছে- ধর্ম উপদেষ্টা

জাতীয়, শিরোনাম
জুলাই বিপ্লবের শহিদরা দেশ ও জাতিকে মুক্তির পথ দেখিয়েছে বলে মন্তব্য করেছেন ধর্ম উপদেষ্টা ড. আ ফ ম খালিদ হোসেন। ১ জুলাই ২০২৫ দুপুরে রাজধানীর যাত্রাবাড়ীতে উত্তর কুতুবখালী কেন্দ্রীয় জামে মসজিদে জুলাই শহীদদের স্মরণে আয়োজিত আলোচনা সভা ও দোয়া মাহফিলে প্রধান অতিথির বক্তৃতায় তিনি এ মন্তব্য করেন। ধর্ম বিষয়ক মন্ত্রণালয় এ অনুষ্ঠানের আয়োজন করে। জুলাই বিপ্লবের শহিদদেরকে স্মরণ করে ধর্ম উপদেষ্টা বলেন, এ বিপ্লবে যারা শাহাদাত বরণ করেছেন ও আহত হয়েছেন তারা এ জাতির সূর্যসন্তান। জাতিকে তারা অন্ধকার থেকে আলোর পথের দিশা দিয়েছেন। তাদেরকে জাতি আজীবন কৃতজ্ঞতার সাথে স্মরণ করবে। ধর্ম বিষয়ক মন্ত্রণালয়ের নানা পদক্ষেপের কথা তুলে ধরে ড. খালিদ বলেন, আমার মন্ত্রণালয়ের কর্মকর্তাদেরকে বলেছি কে কোন দল করে সেটা বিবেচ্য বিষয় নয়। আমি দেখব পেশাদারিত্ব। সকল কার্যক্রম আইন ও বিধিবিধানের আলোকে নিষ্পত্তি করতে হবে। কোনভাবেই ব...
২০২৪-২৫ অর্থবছরে চলচ্চিত্র নির্মাণের জন্য ৩২টি চলচ্চিত্রকে অনুদান প্রদানের সিদ্ধান্ত

২০২৪-২৫ অর্থবছরে চলচ্চিত্র নির্মাণের জন্য ৩২টি চলচ্চিত্রকে অনুদান প্রদানের সিদ্ধান্ত

বিনোদন, শিরোনাম
২০২৪-২৫ অর্থবছরে চলচ্চিত্র নির্মাণের জন্য ৩২টি চলচ্চিত্রকে মোট ৯ কোটি টাকা অনুদান প্রদানের সিদ্ধান্ত নিয়েছে তথ্য ও সম্প্রচার মন্ত্রণালয়। এর মধ্যে পূর্ণদৈর্ঘ্য চলচ্চিত্র ১২টি এবং স্বল্পদৈর্ঘ্য চলচ্চিত্র ২০টি। প্রত্যেকটি পূর্ণদৈর্ঘ্য চলচ্চিত্র নির্মাণের জন্য অনুদান দেওয়া হবে ৭৫ লক্ষ টাকা এবং প্রত্যেকটি স্বল্পদৈর্ঘ্য চলচ্চিত্র নির্মাণের জন্য অনুদান দেওয়া হবে ২০ লক্ষ টাকা। তথ্য ও সম্প্রচার মন্ত্রণালয়ের সিনিয়র সহকারী সচিব মোছা. শারমিন আখতার স্বাক্ষরিত পৃথক দুটি প্রজ্ঞাপনে এসব তথ্য জানানো হয়েছে। অনুদানের জন্য মনোনীত পূর্ণদৈর্ঘ্য চলচ্চিত্রসমূহ হলো : রবিনহুডের আশ্চর্য অভিযান, মায়ের ডাক, জুলাই, রূহের কাফেলা, পরোটার স্বাদ, খোঁয়ারি, জীবন অপেরা, জলযুদ্ধ, কবির মুখ The Time Keeper, কফিনের ডানা, নওয়াব ফুজুন্নেসা এবং জুঁই। অনুদানের জন্য মনোনীত স্বল্পদৈর্ঘ্য চলচ্চিত্রসমূহ হলো : মন্দ-ভালো, ফেলানী, ঝুঁ...