শুক্রবার, এপ্রিল ২৬Dedicate To Right News
Shadow

শেখ হাসিনার হাত ধরে দেশ এগিয়ে যাচ্ছে

Spread the love


বাংলাদেশ দুগ্ধ উৎপাদনকারী সমবায় ইউনিয়ন লিমিটেড- মিল্কভিটার চেয়ারম্যান শেখ নাদির হোসেন লিপু বলেছেন, বাংলাদেশ যে উন্নত বিশ্বের একটি দেশ হবে, সেই বীজ বপন করেছিলেন জাতির জনক বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান। ৭৫ এর ১৫ আগস্টে বঙ্গবন্ধু সপরিবারে নিহত হলেও বিদেশে থাকায় বেঁচে যান তাঁর দুই কন্যা। সেই দুই কন্যার একজন শেখ হাসিনা। এই শেখ হাসিনার হাত ধরে দেশ এগিয়ে যাচ্ছে এবং বঙ্গবন্ধুর স্বপ্নগুলো পূরণ হচ্ছে।

ইস্টার্ন ইউনিভার্সিটির সৌজন্যে জুমবাংলাডটকম ফেসবুক লাইভের ১৩৩তম পর্বে মিল্কভিটার চেয়ারম্যান এসব কথা বলেন। মাননীয় প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার ৭৫ তম জন্মদিন উপলক্ষে ২৮ সেপ্টেম্বর রাতে এ লাইভ ইস্টার্ন ইউনিভার্সিটি ও জুমবাংলাডটকমের ফেসবুক পেইজ থেকে একযোগে সম্প্রচারিত হয়। অনুষ্ঠানের শিরোনাম ছিল ‘সংগ্রামে ও সাফল্যে শেখ হাসিনা’।

মিল্কভিটার চেয়ারম্যান শেখ নাদির হোসেন লিপু বলেন, প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনাকে বহুবার হত্যার চেষ্টা করা হয়েছে। তাঁকে লক্ষ্য করে চালানো গুলি তাঁর কানের পাশ দিয়ে চলে গেছে। গ্রেনেড ছোঁড়া হয়েছে। এসব করা হয়েছে এ দেশকে একটি বিশেষ দেশের গোলামী রাষ্ট্রে পরিণত করার চিন্তা থেকে। যারা আমাদের ত্রিশ লাখ মানুষকে হত্যা করেছে, যারা আমাদের দুই লাখ মা-বোনের সম্ভ্রমহানি করেছে, এ দেশকে তাদেরই গোলাম বানিয়ে রাখতে চেয়েছিল শেখ হাসিনাকে হত্যার চেষ্টাকারীরা।

অনুষ্ঠানে আরও উপস্থিত ছিলেন বাংলাদেশ আওয়ামী লীগের উপপ্রচার ও প্রকাশনা সম্পাদক মোহাম্মাদ আমিনুল ইসলাম আমিন। তিনি বলেন, শেখ হাসিনার জীবনটাকে কয়েকটি ভাগে বিভক্ত করা যায়। প্রথমটি হলো-তাঁর শৈশব ও কৈশোর। দ্বিতীয়টি – ১৯৫৪ সালের যুক্তফ্রন্ট নির্বাচনের পর এক-দেড় বছরের জন্য একজন মন্ত্রীর মেয়ে। তৃতীয়টি- লাগাতার ১৩ বছর কারাগারে থাকা একজন মজলুম জননেতার মেয়ে। চতুর্থ- সাড়ে তিন বছর ক্ষমতায় থাকা বাংলাদেশের রাষ্ট্রপতির কন্যা। যখন তিনি একজন মজলুম জননেতার কন্যা ছিলেন, তখনো তিনি সংগ্রামের মধ্যেই ছিলেন। এখন আমাদের চলমান রাজনীতির কথা ভাবুন। আমাদের যারা নেতা বা এমপি বা মন্ত্রী- তারা সন্তানদের বিদেশে পাঠিয়ে দেন। সেখানে সন্তানেরা সোনার চামচ মুখে দিয়ে পড়াশোনা করে। তারপর নেতা-মন্ত্রী বাবা-মা মারা গেলে দেশে এসে তারাও অনেক কিছু হয়ে যাচ্ছে। শেখ হাসিনার সময়টা কিন্তু তেমন ছিল না। বঙ্গবন্ধু কিন্তু আমাদের সেই রাজনীতি শেখাননি।

আমিনুল ইসলাম আমিন বলেন, স্বাধীনতা পূর্ববর্তী সময়ে বাংলাদেশের ছাত্র রাজনীতিতে ছাত্র ইউনিয়নের একটা দাপট ছিল। প্রায় সব কলেজ, বিশ্ববিদ্যালয়ের ছাত্রসংসদ নির্বাচনে তারা জয়ী হতো। সেই সময়ে শেখ হাসিনা বাংলাদেশের সবচেয়ে বড় মহিলা কলেজ ইডেন কলেজের ছাত্রসংসদের নির্বাচিত ভিপি ছিলেন। তিনি বলেন, শেখ হাসিনার জীবন সংগ্রামে ভরপুর।

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *