বৃহস্পতিবার, নভেম্বর ৬Dedicate To Right News
Shadow

উপ-সম্পাদকীয়

যুক্তি দিয়ে সমাধান দেখতে চায় জনগণ- গালিগালাজে নয়!

যুক্তি দিয়ে সমাধান দেখতে চায় জনগণ- গালিগালাজে নয়!

উপ-সম্পাদকীয়, শিরোনাম
লিটন আব্বাস জুলাই গণ-অভ্যুত্থানে শহীদ ১৬৭ জনের মাথার খুলি নাই। তাঁদের নাম, পরিচয় কী পাওয়া গেলো? পরিস্কার করে জানা গেলো না তালিকা!? প্রকৃত শহীদ, আহতদের পূর্নাঙ্গ তালিকাও এখন পর্যন্ত প্রস্তত করতে পারল না একবছরেও! অথচ, ৭১'য়ে যেমন অসংখ্য ভূয়া মুক্তিযোদ্ধার উদয় হয়েছে, তেমনি জুলাইয়েও অনেক ভুঁইফোড় যোদ্ধার আবির্ভাব দেখা যাচ্ছে। সবকিছু মিলে কলংকজনক! রাজনীতিতে নতুন বন্দোবস্তের বয়ান কিন্তু রাজনীতিবিদদের বাহাসে জাতীয় নেতৃত্বের দর্শন--- শূন্য চার্টার দেখা যাচ্ছ! কারও প্রতি কারও পারস্পারিক সম্মানবোধ, রাজনৈতিক শিষ্টাচার, বিনয়, নম্রতা, ভদ্রতা, আদব আদৎে মেলে না। একজন ইটভাটার শ্রমিকও বিগত ১০ বছরের বাজেটে কোন কোন প্রকল্প, কোথায়, কোথায় লুটপাট? কোন খাতে কি কি? আবার এখনও ঘুষ,তদবির বাণিজ্য চলমান---তাও, বলে দিতে পারে, একজন রিকসাওয়ালা পর্যন্ত! রাজনীতির হালচাল, মাত্রা, কৌশল, বিষয়আশয়, ডেলিভারি, ...
তামাক নিয়ন্ত্রণ আইন শক্তিশালীকরণ এখন সময়ের দাবি

তামাক নিয়ন্ত্রণ আইন শক্তিশালীকরণ এখন সময়ের দাবি

উপ-সম্পাদকীয়, শিরোনাম
শরিফুল ইসলাম তামাক জনস্বাস্থ্যের জন্য হুমকি — এ বিষয়ে কোনো বিতর্কের অবকাশ নেই। তামাক নিয়ন্ত্রণ আইনে তামাকজাত পণ্যের বিজ্ঞাপন, প্রচার ও প্রচারণা সম্পূর্ণরূপে নিষিদ্ধ। কিন্তু তারপরও তামাক কোম্পানিগুলো বিভিন্ন কৌশলের মাধ্যমে প্রচারণা চালিয়ে যাচ্ছে, যার একটি হলো বিক্রয়কেন্দ্রে পণ্য প্রদর্শনী। ফলে তামাকের প্রতি আকৃষ্ট হচ্ছে তরুণ তথা অধূমপায়ীরা। তাই, তামাকমুক্ত একটি সুস্থ্য জাতি গঠনে প্রয়োজন শক্তিশালী তামাক নিয়ন্ত্রণ আইন। দেশের তামাকবিরোধী নাগরিক সংগঠনগুলো দেশি-বিদেশি গবেষকদের সঙ্গে নিয়ে তামাক নিয়ন্ত্রণ আইনে প্রয়োজনীয় সংশোধনের জন্য ধারাবাহিকভাবে তথ্যনির্ভর অ্যাডভোকেসি কার্যক্রম পরিচালনা করে আসছে। ‘ধূমপান ও তামাকজাতদ্রব্য ব্যবহার নিয়ন্ত্রণ আইন’ শক্তিশালীকরণের দাবির পেছনে মূল চালিকাশক্তি হিসেবে রয়েছে সার্বিকভাবে জনগণকে ও বিশেষ করে তরুণ সমাজকে তামাকের করাল গ্রাস থেকে রক্ষা করার পাশাপাশি প...
দায়-দোষারোপের কালচার বন্ধ করুন: খুন, ধর্ষণের বিরুদ্ধে রুখে দাঁড়ান

দায়-দোষারোপের কালচার বন্ধ করুন: খুন, ধর্ষণের বিরুদ্ধে রুখে দাঁড়ান

উপ-সম্পাদকীয়, শিরোনাম
লিটন আব্বাস একজনের দায় আরেকজনের উপর চাপিয়ে, এইযে ডিলেমা, ডুগি-ডিগনিটি, দায়িত্বহীন কথা বলে দোষারোপের বয়ান তৈয়ার করে মুখ দিয়ে যে শব্দচয়ন করিতেছেন কর্তা; জানেনতো, এই কপচানো বয়ান ভ্যানওলারাও শুনতে চায় না এখন। কারণ, প্রত্যেক জনগণ ব্যাপক সজাগ ও সচেতন। শুচিসন্দেশ কিংবা বয়ানিপানের পিক আর দয়া করে কোন রাজনৈতিক দল ফেলবেন না। তাহলে অই যে, ফ্যাসিস্ট পতনের মতো যেখানে, সেখানে দামহীন, দয়াহীন পরে থাকতে হবে। জনগণের মূল্যায়ন পাবেন না। ভোট কিন্তু একেকজননের একেেকটাই; বিবিধ ভোট কাউন্ট ও কালেজশন কিংবা কাটাকাটি করার জন্য কোন কমিশন, ব্যুরেক্রেট বসে নাই। জোর করে কেটেও নেওয়ার উপায় নেই; সুতরাং, ভদ্র মহোদয়, মহোদয়াগণ; বয়ানের পূর্বে খুনখারাবি, ধর্ষণ, জোরজুলুমের বিচারের বন্দোবস্ত করুন। যারা জুলাই অভ্যুত্থানের নৈয়ায়িক, তারাও নিবন্ধিত হওয়ার আগেই দেশ থেকে খুন-ধর্ষণের বিচার দ্রুত বাস্তবায়নের জন্য, মব-কালচার নিশ...
ফলের রাজ্য পার্বত্য চট্টগ্রাম

ফলের রাজ্য পার্বত্য চট্টগ্রাম

উপ-সম্পাদকীয়, শিরোনাম
মো. রেজুয়ান খান বাংলাদেশের তিন পার্বত্য জেলা খাগড়াছড়ি, রাঙ্গামাটি, বান্দরবান ফল উৎপাদনের জন্য এক অনুকূল প্রাকৃতিক পরিবেশ গড়ে উঠেছে। পার্বত্য চট্টগ্রামের উঁচু পাহাড়, টিলা এবং সমতল জমিতে বিভিন্ন প্রজাতির ফল জন্মায়। গ্রীষ্মকালীন মৌসুমে এই এলাকার সমতল ও উঁচু স্থানে আম, কাঁঠাল, পেঁপে, কলা এবং আনারসের ফলন হয়। সারাবছর মৌসুমি ফল উৎপাদনে পার্বত্য চট্টগ্রাম দেশের জন্য একটি গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে থাকে। এই অঞ্চলের স্থানীয় বাজারগুলো এখন মৌসুমি ফল বিক্রয়ের জন্য উপযোগী হয়ে উঠেছে। সবুজে ঘেরা পার্বত্য চট্টগ্রামে প্রায় এক লাখ হেক্টর জমিতে মৌসুমি ফলের বাগান গড়ে উঠেছে। এর মধ্যে কিছু ফল সারাবছর পাওয়া যায়। যার মধ্যে রসালো আম, মিষ্টি কাঁঠাল আর সুস্বাদু আনারসের প্রাচুর্য চোখে পড়ার মতো। শুধু তাই নয়, এই অঞ্চলের মাটি বিদেশি ফল উৎপাদনেও দারুণ উপযোগী। ম্যাংগোস্টিন, রাম্বুটান, রসকো (স্থানীয় ভাষায় তাইথা...
প্রতিরক্ষায় আধুনিকায়ন: বাংলাদেশের পথচলা

প্রতিরক্ষায় আধুনিকায়ন: বাংলাদেশের পথচলা

উপ-সম্পাদকীয়, শিরোনাম
নূর ই সিয়াম উচ্চারণ একটি দেশের প্রতিরক্ষা ব্যবস্থার শক্তি তার সামগ্রিক নিরাপত্তা ও স্বাধীনতার মূল ভিত্তি। বাংলাদেশের মতো একটি উন্নয়নশীল দেশের জন্য প্রতিরক্ষা সক্ষমতা বাড়ানো কেবল কৌশলগত প্রয়োজন নয়, বরং জাতীয় গর্ব ও আত্মনির্ভরতার প্রতীক। তবে আমাদের বর্তমান প্রতিরক্ষা ব্যবস্থা অনেকাংশে পুরনো প্রযুক্তির উপর নির্ভরশীল। বিশ্ব যখন পঞ্চম প্রজন্মের অস্ত্র ও প্রযুক্তির দিকে এগিয়ে যাচ্ছে, তখন আমাদের নিজেদের সক্ষমতা পর্যালোচনা করে আধুনিকায়নের পথে এগোনো জরুরি। এই লেখায় আমরা বাংলাদেশের প্রতিরক্ষা ব্যবস্থার বর্তমান অবস্থা, আধুনিক প্রযুক্তির সঙ্গে তুলনা এবং ভবিষ্যৎ করণীয় নিয়ে আলোচনা করব। বাংলাদেশের প্রতিরক্ষা: বর্তমান চিত্র বাংলাদেশের সেনাবাহিনী, নৌবাহিনী এবং বিমান বাহিনী একত্রে দেশের নিরাপত্তা নিশ্চিত করতে কাজ করে। সেনাবাহিনীর হাতে রয়েছে প্রায় তিনশতাধিক প্রধান যুদ্ধ ট্যাঙ্ক, যেমন টাইপ-৫৯জি এবং...
নাটক-সিনেমায় ধূমপান: শিল্প নাকি সামাজিক দায়িত্বহীনতা?

নাটক-সিনেমায় ধূমপান: শিল্প নাকি সামাজিক দায়িত্বহীনতা?

উপ-সম্পাদকীয়, শিরোনাম
রেজাউর রহমান রিজভী বাংলাদেশে চলচ্চিত্র ও নাটক দীর্ঘদিন ধরে শুধু বিনোদনের মাধ্যমই নয়, বরং সমাজের আয়না হিসেবেও বিবেচিত হয়ে এসেছে। এই মাধ্যমে যে বার্তা, চিত্র কিংবা আবেগ উপস্থাপন করা হয়, তা সমাজের মানুষকে প্রভাবিত করে, বিশেষ করে তরুণদের ক্ষেত্রে। তাই যখন এই শিল্পে ধূমপানের মতো স্বাস্থ্য-ঝুঁকিপূর্ণ অভ্যাসকে বারবার চিত্রায়িত করা হয়, তখন তা কেবল একটি ‘চরিত্রের অংশ’ হিসেবে সীমাবদ্ধ থাকে না; বরং সমাজে এর প্রভাব হতে পারে গভীর এবং দীর্ঘমেয়াদি। ধূমপান ও গণমাধ্যম: প্রভাবের বাস্তবতা একাধিক গবেষণা বলছে, গণমাধ্যমে ধূমপানের দৃশ্য দেখলে দর্শকদের, বিশেষত কিশোর ও তরুণদের মধ্যে এ অভ্যাসে উৎসাহী হওয়ার প্রবণতা বাড়ে। বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থার তথ্য অনুযায়ী, তরুণদের মধ্যে ধূমপানের অন্যতম প্রভাবক হলো চলচ্চিত্র ও টিভি নাটকে ধূমপানের গ্ল্যামারাইজড উপস্থাপন। বাংলাদেশের প্রেক্ষাপটেও এই বাস্তবতা অবিচ্ছেদ্য। জন...
মৌলিক চাহিদাকে দেশের মানুষের দোরগোড়ায় পৌছে দিতে কাজ করছে ইউএস-বাংলা

মৌলিক চাহিদাকে দেশের মানুষের দোরগোড়ায় পৌছে দিতে কাজ করছে ইউএস-বাংলা

উপ-সম্পাদকীয়, শিরোনাম
মোঃ কামরুল ইসলাম দেশের অর্থনীতির গতিপথ নির্ভর করছে প্রবাসীদের আয়ের অর্থের উপর। রেমিট্যান্স যোদ্ধারা দেশকে, দেশের মানুষকে ভালো রাখার জন্য প্রানান্ত কষ্ট করে যাচ্ছে। আর এই রেমিট্যান্স যোদ্ধাদের সেবা দিয়ে যাচ্ছে ইউএস-বাংলা এয়ারলাইন্স। দেশের অর্থনীতিকে শক্তিশালী করার লক্ষ্যে জিডিপিতে প্রতিনিয়ত কন্ট্রিবিউট করে যাচ্ছে। দেশের শিক্ষিত জনগোষ্টিকে কাজে লাগিয়ে বেকারত্ব লাগব করার চেষ্টা করছে ইউএস-বাংলা গ্রুপ। দেশের মানুষের মৌলিক চাহিদা পূরণে ইউএস-বাংলা গ্রুপ প্রতিষ্ঠার শুরু থেকে কাজ করছে। অন্ন, বস্র, বাসস্থান, শিক্ষা ও স্বাস্থ্য এই পাঁচটি মৌলিক চাহিদাকে দেশের মানুষের দোরগোড়ায় পৌছে দিতে কাজ করছে ইউএস-বাংলা। ইউএস-বাংলা গ্রুপ প্রতিষ্ঠার শুরুতে দেশের মানুষের অন্যতম মৌলিক চাহিদা বাসস্থান সমস্যার সমাধান খুঁজতে ইউএস-বাংলা এসেটস্ এর মাধ্যমে পূর্বাচল আমেরিকান সিটির আবির্ভাব ঘটায়। অধিক জনসংখ্যার দেশ ব...
রিসোর্টে ভ্রমণ হোক ষোল আনা উসুল

রিসোর্টে ভ্রমণ হোক ষোল আনা উসুল

উপ-সম্পাদকীয়, শিরোনাম
ফয়সাল মাহমুদ ছোটবেলায় আমরা যখন কোথাও বেড়াতে যেতে চাইতাম তখন রিসোর্ট নামে কোন বস্তু ছিল না (৯০ এর দশকের কথা বলছি)। আমরা যেতাম কক্সবাজার, বা সিলেট, কিংবা অন্য কোথাও। পরে অনেকেই কোন ট্যুরিস্ট লোকেশনে যাবার বদলে রিসোর্ট বেছে নিতে শুরু করলেন। কারণ বেশ ক’টা। রিসোর্টগুলো ঢাকা থেকে কাছে। যেমন, ঢাকা থেকে সিলেট যেতে লাগতে পারে ৫-৬ ঘন্টা, কিন্তু গাজীপুরের কোন কোন রিসোর্টে পৌঁছে যাওয়া যায় ২ ঘন্টায়। এজন্য যাতায়াত খরচ কম পড়ে। রুম, সুইমিং পুল, বাচ্চাদের খেলার জায়গা, ছবি তোলার স্পট, ডাইনিং ইত্যাদি সুবিধাদি থাকে ভালো। আর প্রাইভেসিও থাকে। রিসোর্টে আমরা অনেক কারণে এবং অনেক ভাবে যাই। কয়েকজন বন্ধুরা যাই, সহকর্মীরা যাই, কয়েক ফ্যামিলি মিলে যাই, আত্মীয়-স্বজনদের নিয়ে যাই, আবার কাপলরা তো যাইই। বেশিরভাগ ক্ষেত্রে ১ রাতের জন্য যাওয়া হতো, আজকাল আবার বেশ কিছু ডে-ট্রিপের প্যাকেজ থাকে, যেগুলো আরো সাশ্রয়ী। যেভাবে...
‘দলত্যাগী’ নয়, ‘ত্যাগী নেতা’-ই এখন বেশি প্রয়োজন!

‘দলত্যাগী’ নয়, ‘ত্যাগী নেতা’-ই এখন বেশি প্রয়োজন!

উপ-সম্পাদকীয়, শিরোনাম
রেজাউর রহমান রিজভী সাম্প্রতিক সময়ে ‘ত্যাগী নেতা’ ও ‘দলত্যাগী নেতা’- এই দুটি শব্দ খুব বেশি আলোচিত হচ্ছে। বিশেষত গত বছরের ৫ আগস্টের পর স্বৈরাচারী ফ্যাসিস্ট শেখ হাসিনা সরকারের পতনের পর এই দুটি শব্দ নতুন করে আলোচনায় এসেছে। কারণ এখন আওয়ামীলীগ ও তার অঙ্গ-সংগঠনের নেতা-কর্মীদের খুঁজে পাওয়াই কঠিন। তাদের অনেকেই ভোল পাল্টে অন্য কোন রাজনৈতিক দলের ছত্র-ছায়ায় আশ্রয় নিয়েছে। বিগত ১৫ বছর ধরে ক্ষমতাসীন আওয়ামীলীগ ও ও তার অঙ্গ-সংগঠনের নেতা-কর্মীরা যেভাবে অন্য দল ও মতের নেতা-কর্মীদের উপর ছড়ি ঘুড়িয়েছে ও নির্যাতন করেছে, তার প্রতিফলন হিসেবে তাদেরকে এখন হামলা-মামলার শিকার হতে হচ্ছে। এজন্য জান বাঁচানো ফরজ প্রবাদ মতে এসব নির্যাতনকারী নেতা-কর্মীদের অনেকেই এখন ‘ত্যাগী’ নেতা থেকে ‘দলত্যাগী’ নেতায় পরিণত হয়েছেন ও হচ্ছেন। আরো বিস্তারিত আলোকপাতের আগে দেখা যাব বাংলাদেশের রাজনৈতিক ইতিহাসে ‘ত্যাগী নেতা’ এবং ‘দলত্যাগী ন...
হঠাৎ করেই কি একটি এয়ারলাইন্স বন্ধ হয়ে যায়?

হঠাৎ করেই কি একটি এয়ারলাইন্স বন্ধ হয়ে যায়?

উপ-সম্পাদকীয়, শিরোনাম
মোঃ কামরুল ইসলাম এয়ারলাইন্স বন্ধ হওয়ার মিছিল যত দীর্ঘ হবে বাংলাদেশের এভিয়েশন তত ক্ষতিগ্রস্ত হবে। জাতীয় বিমান সংস্থা ছাড়া বেসরকারী বিমান সংস্থার মধ্যে গত ২৮ বছরে বেশ কয়েকটি এয়ারলাইন্স বন্ধ হয়ে হয়ে গেছে- যা খুবই দুঃখজনক। এর মধ্যে দেশের গন্ডি পেরিয়ে আন্তর্জাতিক পরিমন্ডলে চষে বেড়ানো জিএমজি এয়ারলাইন্স, ইউনাইটেড এয়ারওয়েজ, রিজেন্ট এয়ারওয়েজ, বেস্ট এয়ার উল্লেখযোগ্য। বর্তমানে চালুকৃত তিনটি বেসরকারী এয়ারলাইন্স ইউএস-বাংলা, নভো এয়ার, এয়ার অ্যাস্ট্রা। স্রোতের বিপরীতে নানা প্রতিবন্ধকতা পেরিয়ে ইউএস-বাংলা এগিয়ে যাওয়ার চেষ্টা করছে প্রতিনিয়ত। নব প্রতিষ্ঠিত এয়ার অ্যাস্ট্রা প্রায় দুই বছরের অধিক সময় পার করলেও সঠিক গন্তব্যে এখনো যেতে পারেনি। আরেকটি এয়ারলাইন্স নভো এয়ার নানা গুঞ্জনের ডালপালা ছড়ালেও সামনের দিকে অগ্রসর হওয়ার পথে এগিয়ে যাচ্ছে। বিভিন্ন সময় আমার বিভিন্ন বক্তব্যে, বিভিন্ন লেখনীতে বলার চেষ্ট...