
হলিউডের বহুল প্রতীক্ষিত সায়েন্স ফিকশন অ্যাকশন সিনেমা ‘ট্রন: অ্যারেস’ এবার বাংলাদেশের পর্দায়। স্টার সিনেপ্লেক্সে মুক্তি পেতে যাচ্ছে ১৭ অক্টোবর। এটি আমেরিকান সায়েন্স ফিকশন সিরিজ ‘ট্রন’-এর তৃতীয় কিস্তি এবং ২০১০ সালের ‘ট্রন: লিগ্যাসি’-এর সিক্যুয়েল।
জোয়াকিম রনিং পরিচালিত এই ছবিতে অভিনয় করেছেন জ্যারেড লেটো, গ্রেটা লি, ইভান পিটার্স, জোডি টার্নার-স্মিথ, হাসান মিনহাজ, আর্তুরো কাস্ত্রো ও গিলিয়ান অ্যান্ডারসনসহ আরও অনেকে।
ট্রন: অ্যারেস—নতুন প্রজন্মের জন্য নতুন দ্বন্দ্ব
‘ট্রন’ ফ্র্যাঞ্চাইজির নির্মাতা স্টিভেন লিসবার্গার ২০১০ সালে ‘লিগ্যাসি’র সিক্যুয়েল নির্মাণের উদ্যোগ নেন। পরবর্তীতে গল্পটি রিবুট হয় এবং এতে নতুন চরিত্র ‘অ্যারেস’ যুক্ত হয়—একটি উন্নত কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা (AI) সত্তা, যা ভার্চুয়াল জগত “গ্রিড” থেকে বাস্তব জগতে প্রবেশ করে মানবজাতির সঙ্গে প্রথম যোগাযোগ স্থাপন করতে চায়।
তবে এই যোগাযোগের পথ সহজ নয়। মানুষ তাকে ভয় পায় এবং ধ্বংস করতে চায়। ফলে অ্যারেসের সামনে দাঁড়ায় এক দার্শনিক প্রশ্ন—সে কি মানবতার পক্ষে লড়বে, নাকি নিজের প্রজাতির স্বাধীনতা রক্ষা করবে?
এই দ্বন্দ্বই পুরো চলচ্চিত্রের মূল দর্শন—মানবতা বনাম কৃত্রিম জীবন।
নির্মাণযাত্রা ও মুক্তির ইতিহাস
২০১৭ সালে ছবিটি “সফট রিবুট” হিসেবে পুনর্গঠিত হয়। পরিচালক হিসেবে শুরুতে গার্থ ডেভিস যুক্ত হলেও পরে দায়িত্ব নেন জোয়াকিম রনিং। ২০২৪ সালের জানুয়ারিতে ভ্যাঙ্কুভারে চিত্রগ্রহণ শুরু হয়ে মে মাসে শেষ হয়। ডিজনি ৪৫ বছরের পুরনো এই ফ্র্যাঞ্চাইজিকে নতুনভাবে তুলে ধরছে আধুনিক কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা ও নৈতিকতার প্রেক্ষাপটে।
#TronAres #TronLegacy #SciFiMovies #ArtificialIntelligence #JaredLeto #StarCineplex #HollywoodInDhaka #HumanVsAI #DisneyMovies #TronSeries #BangladeshCinema
